হাফসার লাল বেনারসি আর পরা হলোনা অভিযান 10 লঞ্চ স্বপ্ন ভেঙ্গে দিল
ঘর বাধা হলো না বরগুনা সদর উপজেলার বড় লবনগোলা গ্রামের হাফসার অভিযান 10 লঞ্চ আগুনে পুড়ে গেল তার স্বপ্ন ঢাকা থেকে বিয়ের কেনাকাটা করে ওই লঞ্চে ফিরছিলেন হাফসার বাবা মা এবং ছোট বোন.কিন্তু লঞ্চের ভেতরে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে!কনে সাজানো মালামাল বাবা মা এবং ছোট বোন নিখোঁজ সাজসজ্জার বাড়িতে এখন কেবলই আহাজারি,
ক্লিক হেয়ার |
হাফসার অভিযান 10 লঞ্চ স্বপ্ন ভেঙ্গে দিল |
এইসেই ব্যক্তি যারজন্য হারিয়েগেল অনেকগুলো জীবন |
হাফসার বাবা-মা ও
ভাইয়ের সন্ধানে
পানিতে আগুন নিভে সে পানির উপরে আগুন জলে |
নিখোঁজদের পরিবারের পাশে
থাকবে সরকার
বরগুনা জেলা প্রশাসক
জানান হতাহত ও নিখোঁজদের পরিবারের পাশে থাকবে সরকার অনেকে আছে পরিবারের
একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন, এমন ব্যক্তিদের মধ্যে যারা আহত হয়েছেন কিংবা নিহত
হয়েছে তাদের তালিকা তৈরি করতেছি এবং আমরা তাদের পাশে অবশ্যই দাঁড়াবো এবং
আমার যথাসাধ্য তাকে সাহায্য করব এবং আমরা 14 জনকে শনাক্ত করতে পারছি এবং তাদের
স্বজনদের হাতে লাশগুলো বুঝিয়ে দিয়েছি এবং তাদের সবাইকে 25 হাজার টাকা করে
দিয়েছি তবে আর যেন এমন দুর্ঘটনা না ঘটে এমন পদক্ষেপ চায় শোকাআহত পরিবার
গুলো,
জীবনের মায়া ত্যাগ করে
ঝালকাঠি রুবেল শরীফ
ঝালকাঠি সুগন্ধা নদীর
তীরে বৃহস্পতিবার রাতে অভিযান 10 লঞ্চে আগুন ধরে গেলে যাত্রীদের উদ্ধারে এগিয়ে
আসা ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন সদর উপজেলার দিয়াকুল গ্রামের রুবেল শরীফ দুইটি শিশুকে
লঞ্চের ইঞ্জিন রুমের বাসা থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পৌঁছে দেন ওই শিশুর পাশে
দুটি গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় সাহস করছিলেন না, তবে নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে
তাদের উদ্ধার করেন এই সাহসী যুবক শিশুটির পোড়া শরীর
দেখে মায়া লাগছিল তাই
নিজের জীবনের কথা ভাবিনি তবে চোখের সামনে আরো কয়েকটি শিশুকে মৃত্যুর কোলে ঢলে
পড়তে দেখে নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে সেই দৃশ্য দেখে চোখের পানি ধরে রাখতে
পারিনি,বৃহস্পতিবার রাত তিনটার দিকে আমাদের নদীর পাড়ের বাড়িতে বসেই অভিযান 10
লঞ্চে থেকে যাত্রীদের চিৎকার শুনতে পাই নদীর পাড়ে বাধা একটি ট্রলার নিয়ে লঞ্চের
100 গজের ভেতরে যায় কিন্তু আগুনে তীব্রতার কারণে লঞ্চে ওঠা কঠিন ছিল এইসময়
300 যাত্রী জীবন বাঁচাতে লঞ্চ থেকে জাগিয়ে নদীতে পড়েন,
দুই শিশুর জ্বলন্ত
ইঞ্জিন রুমের
গ্রামের লোকজনের সঙ্গে
মিলে তাদের বিভিন্ন ট্রলারে করে নিরাপদে তিরে নিয়ে যাই ইঞ্জিন রুমের কাছে গিয়ে
দেখি দুই শিশুর জ্বলন্ত ইঞ্জিন রুমের পাশে দাঁড়িয়ে বাঁচার জন্য আর্তনাদ
করছে শিশুটির পাশে কিছু গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় টলারের থাকা অন্যরা
সেখান থেকে চলে যেতে চাইল কিন্তু শিশুটির জন্য আমার মায়া হলো পরে সেখান থেকে
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শিশু দুটিকে টলারের তুলে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা
করি, একই সময় দ্বিতীয় তলায়
কয়েকটি শিশুকে আগুনের
তাপে দুর্বল হয়ে নদীতে পড়ে যেতে দেখেছি ওদের উঠাতে গিয়ে খুঁজে পায়নি লঞ্চের
আরো কিছু নারী-শিশুকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে পড়ে যেতে দেখলেও তাদের বাঁচাতে পারিনি
আগুনের তাপে লঞ্চের কাছে যাওয়া অসম্ভব ছিল সেদিনের এসব দুঃসহ স্মৃতি আমাকে
আজীবন বয়ে বেড়াতে হবে|
নতুন তথ্য অত্যন্ত হৃদয়বিদারক যেটা এখন পর্যন্ত কোথাও আসে নাই
এখানে একটি বিষয় তার বক্তব্যের মাধ্যমে এসেছে যেটা অত্যন্ত হৃদয়বিদারক যেটা এখন পর্যন্ত কোথাও আসে নাই যখন দুর্ঘটনা প্রথম তথ্য তিনি পান তখন আনুমানিক রাত তিনটা বাজে তখন আজাদের ম্যানেজার আনোয়ার জানায় যে জাহাজে আগুন লেগেছে তখন তিনি সেটা হলো 10 থেকে 15 মিনিট পরে তখন তিনি তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন যে তাদের অবস্থান সম্পর্কে মূলত যখন জাহাজটিতে আগুন লাগে তখন জাহাজের যে চালক এবং জাহাজের যে ড্রাইভার তারা জাহাজকে দ্রুতগতিতে একটিপাড়ে নিয়ে যায় মানে যে পাড়ে জনবহুল বেশি এবং যেখানে রাস্তাঘাট রয়েছে সুগন্ধা নদীর ঐ পাড়ে নিয়ে যায় এবং দ্রুত গতিতে এই জাহাজের যত স্টাফ ছিল সবাই জীবন বাঁচানোর জন্য সবাই জাহাজ থেকে নেমে যায় এবং তাদের নাম সময়ে কিছু কিছু যাত্রী ও যারা মূলত রাত তিনটার সময় যারা সজাগ ছিল এবং যারা সভ্যবা সক্ষম ছিল যারা পেরেছে তারা জাহাজ থেকে নেমে যায় জীবন বাঁচানোর জন্য সবাই জাহাজ থেকে নেমে যায়
এবং তাদের নামার সময় কিছু কিছু যাত্রী ও যারা মূলত রাত তিনটার সময় যারা সজাগ ছিল এবং যারা সভ্য বা সক্ষম ছিল তারা ও জাহাজ থেকে নেমে যায় কিন্তু এই যে জাহাজের স্টাফ যারা মালিক ড্রাইভার এবং জাহাজের স্টাফ কিন্তু জাহাজটা পাড়ে বেঁধে রাখা বা নোঙ্গর না করে তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় ফলশ্রুতিতে নদীর স্রোতের টানে আবার এই পর থেকে জাহাজটি স্রোতে ভেসে যায় জাহাজটি আবার মাজ নদীতে ভেসে চলে যায় এবং আনুমানিক 45 মিনিট পরে জাহাজটি অপর পাড়ে নদীর স্রোতে ভেসে অপর পাড়ে ফিরে যান
45 মিনিট 50 অনেকের স্বপ্ন পুড়ে ছাই
ইতিমধ্যেই 45 মিনিট 50 মিনিটের জাহাজের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং জাহাজটি পুড়ে এতক্ষণে বেশ কয়েকজন লোক মারা যায় প্রথমে যখন জাহাজটি এই পাড়ে এসেছিল তখন যদি জাহাজের স্টাফ এবং যারা জাহাজের অন্যান্য স্টাফসহ যারা মাস্টার ড্রাইভার তারা যদি জাহাজটি এই পাড়ে বেঁধে ফেলতেন তাহলে হয়তো অনেক যাত্রীই পাড়ে নেমে যেতে পারতেন
যারা কর্মচারী ছিল বা স্টাফ ছিল তাদের একটি উদাসীনতা এ বিষয়টি একটি প্রতিবেদনও বেরিয়ে এসেছে-পাশাপাশি আমরা জেটি দেখেছি যখন জাহাজের স্টাফেরা জানিয়েছে জাহাজে আগুন লেগেছে সে কিন্তু কোন অথরিটি কে কোন সহযোগিতার জন্য ফোন দেয় নি বা কাউকে কোন সহোযোগিতার করার জন্য তিনি কিন্তু কারো কাছে কোনো সহযোগিতা চান নি কোন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বা ফায়ার সার্ভিস তিনি কাউকে ফোন দেননি
লঞ্চের যে অগ্নি অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র বা অন্যান্য যন্ত্র লাইফ সেভিং সরঞ্জামাদি এগুলো পর্যাপ্ত ছিল না ফায়ার ডিটেকশন এলার্ম একটাও ছিলনা এই জাহাজের অনুমোদন ছিল এগারোশো হর্সপাওয়ারের অনুমোদন ছিল এই জাহাজের দুই ইঞ্জিল মিলে সেখানে সেযে নতুন ইঞ্জিনটি লাগিয়েছে সেটা হচ্ছে একেকটা 720 হর্সপাওয়ারের ছিল এই জন্যে যে বিআইডব্লিউটিএ'র অনুমোদন নিতেই হয় সে অনুমোদন নেন নাই
{-আসসালামু আলাইকুম আপনাদের অনেক ধন্যবাদ আপনারা অনুগ্রহ করে আমার ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করার জন্য l আমি অনুগ্রহ করে আপনাদের কাছ থেকে লাইক কমেন্ট শেয়ার আশা করি -}