পুরো পৃথিবীকে ধ্বংস করবে ডলার বা কাগজের টাকা আসল রহস্য

পুরো পৃথিবীকে ধ্বংস করবে ডলার বা কাগজের টাকা আসল রহস্য

টাকা কোন কাগজের তৈরি

আপনি চাইলে সাউদিআরাবিয়া সকল তেল কিনতে পারবেন একদমই বিনামূল্যে আপনাকে এর জন্য যা করতে হবে তা হল কিছু কাগজ নিয়ে একটি কলম নিন আর একটি সেক্স লিখে ফেলুন, এইসব কাগজের টাকা কোত্থেকে এসেছে কাগজ কিভাবে টাকা হল কখনো প্রশ্ন করেছেন নিজেকে,

পৃথিবীর মানুষ প্রায় 5000 বছর থেকে স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা প্রধান রৌপ্য কারেন্সি হিসেবে ব্যবহার করে আসছে,সেটা তখনও মানি বা অর্থের রৌপ্য নেয়নিই বর্তমান সময়ের প্রায় কেউই কারেন্ট এবং মানি মধ্যে বিদ্যমান পার্থক্যকে বুঝে না বা বুঝতে চায় না, কারেন্ট হচ্ছে একটি মিডিয়া মাফিক চেঞ্জ বা বিনিময়ের মাধ্যম

PORTABLE- DURABLE- DIVISIBLE- FUNGIBLE!


বাংলাদেশী টাকার ছবি,
বাংলাদেশের টাকা কোথায় ছাপানো হয়,
১ টাকার নোট,
নোট ও মুদ্রা প্রচলন করে কোন ব্যাংক,
কাগজের টাকার ইতিহাস,
কাগজের টাকা কেন হারাম,
কাগজের টাকা আর থাকবে না,
টাকা তৈরির কাগজের নাম কি,
বাংলাদেশের টাকা কোথায় তৈরি হয়
টাকা কিভাবে তৈরি হয়,
জাল টাকা কোথায় পাওয়া যায়,
টাকা তৈরির উপাদান,
জাল টাকা বানানোর পদ্ধতি,
টাকা কোন কাগজের তৈরি,
কাগজের টাকা বানানো,
ডলার রেট,
ডলার ভাঙানোর নিয়ম,
স্বর্ণের ব্যবহার
১ দিরহাম কত টাকা
Evolution of Bangladeshi Currency,
Evolution of Bangladeshi Currency(Taka),
Bangladeshi Currency in 1972 to 2022,
currencyTaka,
taka to dollar1000 taka note,
bd currency taka,
bangladeshi taka since 1971,
currency of bangladesh,
currency of bd,
american dollar indian rupees in bangla,
How To Convert Dollar To Rupee,
1972 থেকে 2022 পর্যন্ত বাংলাদেশি মুদ্রা

অর্থাৎ যার মাধ্যমে বিনিময় করা হয় দ্বিতীয় টি এটি একটি ইউনিটেড অফ একাউন্ট বা হিসাবে একক’
যা PORTABLE অর্থাৎ যা সহজে বহননীয় DURABLE অর্থাৎ টেকসই DIVISIBLE অর্থাৎ বিভাজ্য যা বিভক্ত হতে সক্ষম’ এবং FUNGIBLE অর্থাৎ সে বিনিময়ে মাধ্যমের প্রতিটি ইউনিট বা একক তার পরবর্তী এককের সমান বা অভিন্ন, অর্থাৎ আমার পকেটে এক টাকা ও এক ডলার আপনার পকেটেই এক টাকা পায় এক ডলার সমপরিমাণ জিনিস কিনতে সক্ষম|

আর মানি হচ্ছে এই সকল বিষয়গুলো প্লাস অতিরিক্তভাবে স্টোর অফ ভ্যালু ওভার অল লং পিওর অফ টাইম অর্থাৎ একটি  দীর্ঘ সময় ধরে মূল্যের মুজিদ পৃথিবীর অনেক ফিনান্সিয়াল প্লানার্স ব্যাংকার্স একাউন্টেন্টসরা ও কারেন্সি ও মানির মধ্যে পার্থক্য কি জানেন’ আপনার পকেটের থাকা কারেন্সি এটি মিডিয়ামাফ অফ চেঞ্জ বা বিনিময় মাধ্যম এইটি একটি ইউনিট অফ একাউন্ট বা হিসাবে একক|

সরকার চাইলেই ইচ্ছেমতো টাকা ছাপাতে পারে!

কাগজের টাকা আর থাকবে না

কারণ এর গায়ে সংখ্যা লেখা থাকে এটি মোটামুটি ভাবে DURABLE বা টেকসই এইটি PORTABLE বা বহননীয় এইটি DIVISIBLE বা বিভাজ্য কারণ আপনি এটি সহজে বান্টি পারবেন, এবং এইটি FUNGIBLE কারণ আমার পকেটে এক টাকা বা এক ডলার যা কিনতে পারে তা আপনার পকেটের একডলার ও ক্রয় করতে সক্ষম,

তবে যেহেতু সরকার চাইলেই ইচ্ছেমতো টাকা ছাপাতে পারে এবং কারেন্সি সাপ্লাই বা মুদ্রা সরবরাহকে তরল করে দিতে পারে, যার ফলশ্রুতিতে এই ব্যবস্থা ক্রমাগতভাবে আপনার পকেটে বা আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে বা আপনার সম্পর্কে সরকারের কাছে এবং ব্যাংকিং সিস্টেমে কাছে সরিয়ে নিয়ে যেতে পারে,

স্বর্ণ ও রৌপ্য ডলার বা কাগজের টাকা রূপান্তরিত কেন হয়েছে!

এক কথায় বলে ইনফ্লেশন বা মুদ্রা স্থির অন্যদিকে স্বর্ণ এবং রৌপ্য হল অপটিমাম ফর্ম অফ মানি বা অর্থের সর্বোত্তম রূপ, কারণ এর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আর তা হলো প্রথমে এটি অনেক সহজ একটি বিনিময় মাধ্যম কারণ স্বর্ণ এবং রৌপ্য অনেক স্বল্প স্থানে অনেক বেশি মূল্য মজুদ রাখে এটি একটি হিসাবে একক’ কারণ  খাটিস্বর্ণের মূল্য পুরো পৃথিবীতে সমান,

অতএব এক পাউন্ড স্বর্ণের মূল্য মিশরে যা চায়নাতে ও তাই এবং ইউনাইটেড স্টেটস তাই এটি অবশ্যই DURABLE, কারণ যে স্বর্ণ মিশরে আজ থেকে প্রায় 5000 বছর পূর্বে ব্যবহার করেছে তা আজও আমাদের সাথে রয়েছে’ এবং এটি সহজে ক্ষয় ও হয় না স্বর্ণ এবং রৌপ্য অবশ্যই DIVISIBLE কারণ আপনি একটি অবশ্যই বানাতে পারবেন|

এমন কারেন্সি স্বর্ণ বা রৌপ্য দ্বারা সমর্থিত নয়!

তাছাড়া স্বর্ণ বা রৌপ্য অবশ্যই PORTABLE বা বহননীয় আপনি চাইলে তেলকে অর্থে রূপে ব্যবহার করতে  পারবেন, তবে সমস্যা হচ্ছে এটি পিঠে করে বহনযোগ্য নয় স্বর্ণ বা রৌপ্য FUNGIBLE কারণ খাঁটি স্বর্ণ পৃথিবীর সর্বত্র একই মূল্য সংরক্ষণ করে’একইভাবে খাঁটি রুপো পৃথিবীর সর্বত্র একই মূল্য সংরক্ষণ করে এবং  যেহেতু স্বর্ণ বা রৌপ্য পরিমাণে সীমিত তাই এটি সকল যুগেই তার মূল্য এবং ক্রয় ক্ষমতা ধরে রেখেছে|

এবং সবচেয়ে বড় কথা হলো সরকার চাইলে এটি ছাপাতে সম্ভব নয় গত পাঁচ হাজার বছর ধরে একমাত্র স্বর্ণ এবং রৌপ্য তাদের ক্রয় ক্ষমতা ধরে রেখেছে, গত 200 বছর পৃথিবীতে হাজার হাজার পিচ কারেন্সি এসেছে অর্থাৎ এমন কারেন্সি স্বর্ণ বা রৌপ্য দ্বারা সমর্থিত নয়|

অর্থাৎ স্বর্ণ মান নীতি মেনে ছাপানো হয়নি পিএইচ কারেন্সি অস্থিত্ব আছে মূলত গভমেন্টের রেগুলেশন এর কারনে পিএইচ কারেন্সি বা পিএইচ মানি নিজস্ব কোন মান নেই অন্য কথায় বললে, পিএইচ মানি হচ্ছে সরকারের জারি করা মুদ্রা মাত্র এর পিছনে কোন ব্রতপূর্ণ নেই  স্বর্ণ বা রৌপ্য তাহলে এখন প্রশ্ন   হলো পিএইচ কারেন্সি মূল্য কোত্থেকে এলো জবাব হলো এর মূল্য আছে কারণ সরকার এর মূল্য বজায় রাখে বা নির্ধারণ করে,

কারেন্সি গুলো মূলত মূল্যহীন কাগজ ছাড়া আর কিছুই নয়!

অথবা বিনিময় জড়িত পক্ষ গুলি এর মূল্যের ব্যাপারে একমত হওয়ার কারণে পৃথিবীর সকল সরকারের কাছে যেহেতু প্রিন্টিং প্রেস আছে সেহেতু ছাপানো খুব কঠিন কিছু নয়, অথবা সরকার যখন তাদের পিএইচ রেজিগমেশিন প্রদান করে  তখন সে কারেন্সি গুলো আনুষ্ঠানিক ভাবে কারেন্সি হিসেবে রূপ নেয়, পিএইচ শব্দের অর্থ একটি অনুমোদিত আদেশ বা সরকারি ফরমান|

পিএইচ কারেন্সি গুলো মূলত মূল্যহীন কাগজ ছাড়া আর কিছুই নয় কিন্তু যখন কোন দেশের সরকার এতে স্বাক্ষর করে তখন তা হঠাৎ করে কারেন্সি তে রূপান্তরিত হয়ে যায়” ইউনাইটেড স্টেটস ফেডারেল রিজার্ভ ঢাকঢোল পিটিয়ে তার ওয়েবসাইটে ঘোষণা করে রেখেছে এটা হচ্ছে জাস্ট কনফিডেন্স গেম তারা এটা প্রকাশ্যেই বলেছে যে ডলারের কোন ইনক্রিজিং বিলু বা নিজস্ব  সক্রিয় মূল্য নেই|

তারা প্রকাশ্যে বলেছে যে ডলার কোন কিছুতেই ফ্যাক্ট না এ্যাবসল্যুটলী নাথিং কিন্তু আপনি যদি সাধারন মানুষদের বলেন ডলার শূন্য থেকে বা হাওয়া থেকে সৃষ্টি হয় কেউই বিশ্বাস করবে না’ মৌল পুলি খেলার কাগজে টাকার মত এগুলো শুধুই কাগজ তবে সরকারের স্বাক্ষর প্রাপ্ত’

অফিশিয়াল এখন ধরুন যদি ডলার কলাপ্স করে অর্থাৎ ডলার মূল্যহীন হয়ে পড়ে তবে বাংলাদেশের রিজার্ভ থাকা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারে কি হবে, বাংলাদেশের এই বিশাল ক্ষতির ক্ষতিপূরণ কে করবে তখন সারা পৃথিবীর কেন্দ্রীয় ব্যাংকে থাকা  ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের কি হবে যেন এক কিয়ামত নেমে আসবে, কারণ ডলার হাওয়া থেকে ছাপানো হয় আর সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশে তার রিজার্ভে জমা রাখে অর্থাৎ ডলার কলাপ্স করলে সাথে সাথে পৃথিবীর সকল কাগজের টাকা মূল্যহীন হয়ে পড়বে|

স্বর্ণ আর না রৌপ্য 1913 তে ডলার সৃষ্টির!

কারণ পৃথিবীর সকল কাগজের পিএইচ কারেন্টের পেছনে হচ্ছে  ডলার আর ডলারে পিছনে আছে বাতাস না স্বর্ণ আর না রৌপ্য 1913 তে ডলার সৃষ্টির পর থেকে আজ পর্যন্ত সে তার নাইনটি 5%  ক্রয় ক্ষমতা হারিয়েছে” একইভাবে বাংলাদেশের টাকা ও’একটি উদাহরণ দিচ্ছি ধরুন একদিকে মনোপলি খেলার কিছু কাগজের টাকা অন্যদিকে কিছু ডলার বা প্যাডারেল রিজাভ নোট অন্যদিকে আর একটি স্বর্ণমুদ্রা এখন আপনি বলুন কোনটি অন্যগুলো থেকে আলাদা,

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে আগ পর্যন্ত ইউনাইটেড স্টেটস প্রত্যেকর্টি নোট ওপর যে ট্রিজারি ইস্যু করতো সেখানে লেখা থাকতো - দি  সার্টিফাইড  দেয়ার হ্যাভ বিন ডিপোজিটেড ইন দা ট্রিজারি অফ টুয়েন্টি ডলার ইন অফ ওল্ড কয়েন-টেবিল টু দা ফেয়ারাল অন ডিমান্ড- অর্থাৎ ইহা একটি নোট বা চেক যা সরকারিভাবে স্বীকৃতি|

এবং  এই নোট বা চেক নিশ্চয়তা দিচ্ছে যে ইউনাইটেড স্টেটস ট্রিজারিতে 20 ডলার সমপরিমাণ স্বর্ণমুদ্রা রক্ষিত আছে এবং এই চেক বা নোট  বাহকে চাহিবামাত্র তা পরিশোধ করতে বাধ্য থাকিবে” অর্থাৎ মানি রক্ষিত আছে হলটে এবং  কারেন্সি এই নোটটি যা কারেন্সি ইস্যু করেছে যা মূলত একটি ক্লিনচেক ঠিক যেমন বর্তমানে ব্যাংক আপনাকে চেক প্রদান করে|

মূলত ব্যাংকের চেক এর কোন মূল্য নেই!

সেখানে রক্ষিত আপনার ডিপোজিটেড বিপরীতে আপনি যেকোনো সময় ব্যাংকে গিয়ে ডিপোজিটেড থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারে মূলত ব্যাংকের চেক এর কোন মূল্য নেই, মূল্য আছে ব্যাংকে জমাকৃত আপনার ডিপোজিটেড অতএব বাজারে যে কাগজের নোটগুলো  ঘুরছে বা কারেন্সিগুলো ঘুরছে তা হচ্ছে  শুধু ক্লিনচেক মানি উপরে, অর্থাৎ নোট মূলত একটি ক্লিনচেক মানি উপরে

আচ্ছা কারেন্সি ও মানির পার্থক্য কি মানি এমন কিছু এবং   তার ক্রয় ক্ষমতা ধরে রাখে একটি দীর্ঘ সময়ের জন্য অন্যদিকে আমাদের ন্যাশনাল কারেন্সি গুলো,  ধীরে ধীরে  তাদের ক্রয় ক্ষমতার হারানোর মাধ্যমে আমাদের থেকে আমাদের সম্পর্কের চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে’ ফলে এই কারেন্সিগুলো ইকোনমিক্স এনার্জি স্টোর হচ্ছে না|

বরং আমাদের আরো গরীব বানাচ্ছে আমাদের দেশকে গরীব  বানাচ্ছে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষকে গরীব  বানাচ্ছে আর পৃথিবীর অল্পসংখ্যক কিছু লোক এর ফায়দা লুটছে, এবং তারাই এই পৃথিবীর ব্যাংকিং সিস্টেম কে কন্ট্রোল করছে এখন অন্যদিকে দাদা কাকা বদলে স্বর্ণে বা রুপো রেখে গেছেন সে আজ ধনী|

1000 বছর পর টাকার মূল্য কোথায় গিয়ে ঠেকবে!

এক হাজার বছর পরেও তারা ধনী থাকবে কিন্তু 1000 বছর পর টাকার মূল্য কোথায় গিয়ে ঠেকবে ডলারের মূল্য কোথায় গিয়ে ঠেকবে তা আল্লাই ভাল জানেন’ এবার আসুন ইনফ্লেশন কি তা জানি নীল ট্রেন ফ্রিডম্যানের সংখ্যা অনুযায়ী’ ইনফ্লেশন ইজ দা এক্সপেনশন অফ দা কারেন্সি সাপ্লাই এবং ডিফ্লেশন কনস্ট্রাকশন অফ কারেন্সি সাপ্লাই,

এবং মুদ্রা স্থিতিশীল হচ্ছে সরকার কর্তৃক কারেন্সি  সাপ্লাই বাড়িয়ে দেয়া হয়  ইকোনোমিতে টাকা প্রবেশ করানো হয় কারেন্সি সরবরাহ বাড়ানো হয়’ এবং  ডিফ্লেশন বা মুদ্রাসংকোচন হচ্ছে যখন বাজার থেকে বা ইকোনোমিতে থেকে কারেন্সিকে সরিয়ে নেওয়া হয় বা কারেন্সিকে সরবরাহ কমিয়ে দেয়া হয়, ইকোনোমিতে কারেন্সি সরবরাহ এক্সপ্লেইন করলে অবশেষে পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাবে আর কারেন্ট সাপ্লাই সংকোচন করলে অবশেষে পণ্যের দাম কমে যাবে|

সবার হাতে  থাকা টাকার পরিমাণ  কমবে!

কিভাবে ইকোনোমিতে টাকা ইঞ্জেক্ট করলে বা চারলে সবার হাতে টাকার পরিমাণ বাড়বে ফলে পণ্যের চাহিদা বাড়বে  অতএব পণ্যের দাম বাড়বে সুতরাং টাকা ক্রয় ক্ষমতা কমবে” আর বাজার হতে টাকা উঠিয়ে নিলে  সবার হাতে  থাকা টাকার পরিমাণ  কমবে ফলে পণ্যের চাহিদা কমবে অতএব পণ্যের দাম কমবে,সুতরাং  টাকার ক্রয় ক্ষমতা বাড়বে  

ধরুন এটি একটি ফোল তবে এটি পানির কোন ফোল নয়  বরং কারেন্সি ফোল আর স্পঞ্জটি হচ্ছে পাইজ বা মূল্য এখন যদি কারেন্সি সাপ্লাই  সম্প্রসারণ করা হয়, পানিতে থাকা স্পঞ্জের মতো মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার মাধ্যমে অতিরিক্ত কারেন্সিকে শুষে নিবে” পৃথিবীর কোন সরকারই আরও অধিক টাকা ছাপানো কখনোই বন্ধ করে না ফলে সার্কুলেশনের প্রতিনিয়ত টাকা যোগ হতে থাকে|

অতএব কারণে পণ্যের দাম বৃদ্ধি হতেই থাকে এটা জন্য নয় আমরা যা কিনছি তা পরিবর্তিত হচ্ছে রিয়েল এস্টেট পরিবর্তন হয়নি, যা  পরিবর্তিত হয়েছে তা হলো আমাদের হাতে থাকা টাকা প্রতিনিয়ত কম ক্রয় করতে পারছে পূর্বের তুলনায় সুতরাং কারেন্সি নিচের দিকে যাচ্ছে মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে না,

তার একটি বড় অংশই বিদেশে পাঠিয়ে দিচ্ছে!

কিন্তু অধিকাংশ মানুষই মনে করে ইনফ্লেশন হচ্ছে যখন পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পায় কিন্তু প্রকৃত অর্থে ইনফ্লেশন হচ্ছে যখন কারেন্সি নিচের দিকে যায় কারেন্সি তার ক্রয় ক্ষমতা হারায়| ইউনাইটেড স্টেট তাদের মানি সাপ্লাই কে প্রতিনিয়ত সম্প্রসারণ করে যাচ্ছে ফলে ইনফ্লেশন দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে তবে ইউনাইটেড স্টেটস ফেডারেল রিজার্ভ যে অতিরিক্ত ডলার তৈরি করছে বা চাপাচ্ছে তার একটি বড় অংশই বিদেশে পাঠিয়ে দিচ্ছে,পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে|

অর্থাৎ আমেরিকার সরকার তাদের ইনফ্লেশনকে অন্য দেশগুলোতে এক্সপোর্ট করছে কিভাবে তাদের তৈরি কাগজের ডলার গুলো অন্য দেশগুলোতে পাঠিয়ে দিয়ে আর বাংলাদেশের মতো উন্নত দেশগুলো তাদের তৈরি গার্মেন্ট, রেফ্রিজারেটর, গাড়ি, টিভি,খাদ্যদ্রব্য,

আমেরিকাতে পাঠাচ্ছে অর্থাৎ ইউনাইটেড পণ্যে  পাচ্ছে আর অন্য দেশগুলো পাচ্ছে কিছু কাগজ  যার নিজস্ব কোন মূল্য নেই যার পেছনে কোন স্বর্ণ বা রৌপ্য নেই যদি ও এটা অল্প সময়ের জন্য আমেরিকাদের জন্য একটি বিশাল সুবিধা তবে আজ না হয় কাল এই সকল ডলার তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে

{-আসসালামু আলাইকুম আপনাদের অনেক ধন্যবাদ আপনারা অনুগ্রহ করে আমার ওয়েবসাইটে এসে ভিজিট করার জন্য l আমি অনুগ্রহ করে আপনাদের কাছ থেকে লাইক কমেন্ট শেয়ার আশা করি -}

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

নবীনতর পূর্বতন